বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট কি | বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম ও সুযোগ-সুবিধা সমূহ: আসসালামু আলাইকুম পাঠকবৃন্দ– বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট, বিকাশ পার্সোনাল একাউন্ট ছাড়াও আরেকটি অ্যাকাউন্ট রয়েছে। সেটা হলো বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট। বিকাশের কোন গ্রাহক যদি বিকাশের কাছ থেকে পার্সোনাল একাউন্টের চাইতে বেশি সুযোগ সুবিধা উপভোগ করতে চান অথবা ব্যবসার ক্ষেত্রে ক্রেতার সাথে লেনদেনের সম্পর্কটা স্মার্ট করতে চান তাহলে বিকাশ মার্জেন্ট একাউন্ট খোলাটা জরুরী হয়ে পড়ে।

তাই আজকের এই আর্টিকেলে আমরা আপনাদেরকে জানাবো— বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট কি, কিভাবে বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খোলা যায়, বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খোলার সহজ নিয়ম এর সুবিধা অসুবিধা সমূহ সম্পর্কে। তাহলে আসুন শুরু করি।

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট কি?

 

আমরা এটা সবাই জানি যে, বাংলাদেশে মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবস্থাপনা চালু হওয়ার পর থেকে আর্থিক লেনদেনের সুযোগ সুবিধা অনেক গুন বেড়ে গেছে। কেননা মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবার মাধ্যমে এখন গ্রাহকরা যেকোনো স্থানে অবস্থান করে বিশ্বের যে কোন প্রান্তে অর্থ লেনদেন করতে পারেন। আর বর্তমানে প্রায় প্রত্যেকটি ব্যাংকে মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবা চালু আছে। আর এর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে বিকাশ, নগদ, রকেট। তবে গতবছর এর রিপোর্ট অনুযায়ী বিকাশের গ্রাহকের সংখ্যা অনেক বেশি। আর এর অন্যতম কারণ সুযোগ-সুবিধা। আধুনিক প্রযুক্তির ছোঁয়ায় এখন আমাদের চারপাশে ঘটেছে বদল। তাই সবকিছুতেই এখন প্রযুক্তির ছোঁয়া। প্রত্যেকটি কাজ সম্পন্ন করতে দৈনন্দিন জীবনে আমরা নানাভাবে প্রযুক্তির উপর নির্ভরশীল। ঘরে বসে টিউশনি করা, অনলাইনে কোন কিছু কেনাকাটা করা, টিকিট কাটা, খাবার অর্ডার দেওয়া বা মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে টাকা আদান প্রদান করা ইত্যাদি নানা ধরনের কাজে, আমরা প্রযুক্তি ব্যবহার করি। কিন্তু কথা হচ্ছে বিকাশ না হয় একটি মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবা কিন্তু বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট আসলে কি? আরে সুযোগ-সুবিধা ই বা কি? 

দেখুন নগদ বিকাশ রকেট এগুলো মূলত জনপ্রিয় মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস। আর এদের মধ্যে আবার এজেন্ট, মার্চেন্ট, উদ্যোক্তা নামে অ্যাকাউন্টের কিছু পার্থক্য রয়েছে। আর বিকাশ মার্চেন্ট অ্যাকাউন্ট মানে হচ্ছে– ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে বিক্রেতা যে অ্যাকাউন্ট এর মাধ্যমে লেনদেন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবে। মনে করুন আপনি একজন ছোটখাট বা বড় ব্যবসায়ী। ব্যবসা করার ক্ষেত্রে ক্রেতারা আপনাকে হাতে টাকা না দিয়ে কখনো কখনো বিকাশে পে করার আগ্রহ প্রকাশ করে। কিন্তু এ সময় যদি আপনি আপনার পার্সোনাল বিকাশ একাউন্টে টাকা পে করার কথা গ্রাহককে বলে থাকেন কাস্টমারকে বলেন তাহলে তারা এতে কিছুটা হলেও ইতস্তত বোধ করবে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে আপনার যদি একটা বিকাশ মার্জেন্ট একাউন্ট থেকে থাকে তাহলে সেখানে ক্রেতা খুব সহজেই বিশ্বস্ততার সাথে আপনাকে পেয়ে করবে আর বন্ধুত্ব সুলভ সম্পর্ক গড়ে উঠবে খুব সহজেই। যেহেতু বর্তমানে সবকিছু প্রযুক্তির উপর নির্ভরশীল তাই মানুষ স্মার্ট ব্যবস্থাপনা অনেক বেশি পছন্দ করে। বলতে পারেন বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর অন্যতম সুবিধা হচ্ছে স্মার্ট ব্যবস্থাপনা। 

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট কেন খুলবেন?

আপনি যদি উদ্যোক্তা বা ব্যবসায়ী হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনার বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর প্রয়োজন পড়বে। আর তা যদি না হয় তাহলে আপনার জন্য বিকাশ পার্সোনাল অ্যাকাউন্টই বেস্ট। দেখুন ইতিমধ্যে আমরা আপনাদেরকে বলেছি বিকাশ মার্জেন্ট একাউন্ট এর কাজ হচ্ছে লেনদেন কার্য সম্পন্ন করা। আর এটা মূলত ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে খোলা হয়ে থাকে। বর্তমানে অনেকেই হাতে নগদ টাকা নিয়ে চলাফেরা করাটা অনেকটাই ঝামেলার মনে করে থাকেন। আর এক্ষেত্রে যদি কোন ক্রেতা আপনার কে বিকাশে পেমেন্ট করার আগ্রহ প্রকাশ করেন তাহলে অবশ্যই আপনার পেমেন্ট গ্রহণ করার সক্ষমতা থাকতে হবে। আর এই সক্ষমতা এনে দেবে বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট। কেন না আপনার যদি বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খোলা না থাকে তাহলে আপনি সেই মুহূর্তে অসুবিধা হয় পড়ে যাবেন। আর এক্ষেত্রে আপনার সেই ক্রেতা স্বাভাবিকভাবে আপনার কাছ থেকে সেই পণ্যটি না কিনে অন্য কারো কাছ থেকে কিনবে। এতে করে যেমন আপনার ব্যবসার লস হবে ঠিক একইভাবে এটা প্রমাণ হবে যে আপনার ব্যবসার মার্কেটিং একেবারেই স্মার্ট নয়। এতে করে আপনার ক্রেতার সংখ্যা কমতে থাকবে। তাহলে বুঝতেই পারছেন কেন খুলবেন বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট!

বিকাশ marchand account খোলার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট কি এবং কেন বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খুলতে হবে এ সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত জানলাম। কিন্তু কথা হচ্ছে কেউ যদি বিকাশ মার্জেন্ট একাউন্ট খুলতে চায় তাহলে সে ক্ষেত্রে তার আদৌ কি কোন ডকুমেন্ট এর প্রয়োজন পড়বে নাকি পড়বে না? যারা এমন প্রশ্ন করেন তাদেরকে বলবো অবশ্যই পড়বে। আপনি যদি বিকাশ পয়েন্ট এ গিয়ে অথবা অনলাইনে বিকাশ মার্জেন্ট একাউন্ট খুলতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার কাছে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র থাকাটা জরুরী। আর সেগুলো হলো:

  • জাতীয় পরিচয় পত্র বা স্মার্ট কার্ড এর ফটোকপি

  • আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স অথবা পাসপোর্ট এর ফটোকপি

  • ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ট্রেড লাইসেন্স

  • ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ধরন

  • ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নাম ও ঠিকানা

  • মোবাইল নাম্বার

  • ছবি

  • প্রতিমাসে আনুমানিক পেমেন্টের পরিমাণ

  • ইমেইল এড্রেস। 

ব্যাস এ কয়েকটি কাগজপত্র আপনার কাছে থাকলে আপনি খুব সহজে বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খুলে ফেলতে পারবেন।

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খোলার পদ্ধতি কি কি?

বিকাশ পার্সোনাল অ্যাকাউন্ট খোলার যেমন দুটি পদ্ধতি রয়েছে, ঠিক একইভাবে বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খোলার জন্য আপনি দুইটি মাধ্যম অবলম্বন করতে পারবেন। 

১. অনলাইন মাধ্যম

২. অফলাইন মাধ্যম ( বিকাশ কাউন্টার বা সেন্টার)

অনলাইন মাধ্যম

দেখুন এটা আমরা প্রত্যেকে জানি যে আজকাল ঘরে বসে যে কোন একাউন্ট খোলা খুবই সম্ভব যদি হাতে একটা স্মার্ট ফোন থেকে থাকে। তাই আপনার কাছে যদি স্মার্ট ফোন থাকে এবং ইন্টারনেট সংযোগের ব্যবস্থা থেকে থাকে তাহলে আপনি খুব সহজেই আমাদের দেওয়া ইনস্ট্রাকশন ফলো করে অনলাইনের মাধ্যমে বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট ক্রিয়েট করতে পারবেন। 

অফলাইন মাধ্যম

আপনি যদি অফলাইন মাধ্যমে বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খুলতে চান সে ক্ষেত্রে আপনাকে নিকটস্থ কোনো বিকাশ কাউন্টার/সেন্টারে যেতে হবে। এক্ষেত্রে আপনার মূলত অন্যের উপর নির্ভরশীল হয়ে কাজটা করতে হবে সেই সাথে খরচ হবে সামান্য টাকা ব্যয় করতে হবে সময়। তাহলে চলুন এই পর্যায়ে জেনে নেই কয়টি ধাপ পেরিয়ে আপনি মূলত বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খুলতে পারবেন। 

তবে হ্যাঁ আরেকটি বিষয় না বললেই নয়, আপনি যখন একাউন্ট খোলার জন্য প্রস্তুত হবেন সে সময় আপনার সামনে দুইটি অপশন শো করবে। একটি হচ্ছে এজেন্ট একাউন্ট অপরটি হচ্ছে মার্চেন্ট একাউন্ট। যেহেতু আপনি মার্চেন্ট একাউন্ট খুলবেন তাই এক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই মার্চেন্ট অপশনে ক্লিক করতে হবে। বিস্তারিত দেখুন নিচে। 

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট রেজিস্ট্রেশনের নিয়ম বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খোলার সহজ নিয়ম সম্পর্কে এ পর্যায়ে আমরা আপনাদেরকে ধাপে ধাপে জানাবো। আশা করছি এই কয়েকটি ধাপ পেরিয়ে আপনি খুব সহজে ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খুলে ফেলতে পারবেন। 

প্রথমত: আপনার যদি বিকাশ পার্সোনাল অ্যাকাউন্ট না থেকে থাকে তাহলে প্রথমত বিকাশ পার্সোনাল অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। 

বিকাশ পার্সোনাল অ্যাকাউন্ট খোলার নিয়ম জানতে পারবেন আমাদের আরেকটি প্রবন্ধে। 

দ্বিতীয়ত: বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খুলতে বিকাশের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট এ প্রবেশ করতে হবে।

এ পর্যায়ে আপনার সামনে দুইটি অপশন আসবে।

তৃতীয়ত: মার্চেন্ট একাউন্ট এই অপশনটি ট্র্যাপ করতে হবে।

আপনি যদি মার্চেন্ট একাউন্ট অপশন টি ট্র্যাপ করেন তাহলে আপনার সামনে অটোমেটিক্যালি একটা ফর্ম চলে আসবে যেটা আপনাকে সঠিকভাবে সঠিক ইনফরমেশন দিয়ে সাবমিট করতে হবে বিকাশ কর্তৃপক্ষের কাছে।

ব্যাস এটুকুই। অল্প কিছু সময়ের মধ্যে আপনার কাছে একটি নোটিফিকেশন আসবে যেখানে আপনাকে জানিয়ে দেওয়া হবে মার্চেন্ট একাউন্ট খোলার জন্য আপনার অ্যাকাউন্টটি উপযুক্ত কিনা। আর এটা যদি না চান তাহলে আপনি বিকাশে কর্মরত অফিসারের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন বিকাশ সেন্টারে গিয়ে বা মোবাইলের মাধ্যমে। 

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট ব্যবহারের সুবিধা কি

বিকাশ মার্চেন্ট অ্যাকাউন্ট ব্যবহারের সুবিধা নানামুখী। দেখুন আমরাইতোমধ্যে এটা জেনেছি এবং প্রত্যেকের কাছে নিশ্চয়ই এটা সুস্পষ্ট যে মার্চেন্ট একাউন্ট মূলত ব্যবসার ক্ষেত্রে লেনদেনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য খোলার একটা ফিচার। কেননা এর মাধ্যমে ক্রেতারা খুব সহজে যে কোন কিছু কেনাকাটা করে তারা অনলাইনের মাধ্যমে পেমেন্ট কার্য সম্পন্ন করতে পারবে নির্ঝামেলায়। মূলত এর সুবিধাগুলো হচ্ছে:

  • মার্চেন্ট একাউন্ট এর ক্ষেত্রে লেনদেনের কোন লিমিট নেই। তাই ইচ্ছেমতো যত খুশি তত অর্থ আদান-প্রদানের সুবিধা ভোগ করা যায়।

  • নিজের আইডি কার্ড দিয়ে যদি বিকাশের একটা পার্সোনাল অ্যাকাউন্ট খোলা থাকে তারপর ব্যবসায়িক লেনদেন করার জন্য ওই একই আইডি কার্ড নাম্বার ব্যবহার করে একটি মার্চেন্ট অ্যাকাউন্ট খোলা সম্ভব হয়। 

  • মার্চেন্ট একাউন্ট এর মাধ্যমে ব্যবসার বিভিন্ন সেবা বা পণ্যের প্রচারের বিভিন্ন অফার দেওয়া সম্ভব হয়।

  • মার্চেন্ট একাউন্ট থেকে ব্যাংক একাউন্টের সরাসরি টাকা তোলার সুযোগ ভোগ করা যায়

  • নিজের ওয়েবসাইট বা মোবাইল অ্যাপ এ বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট গ্রহণ করা যায়।

  • শুধু তাই নয় কেউ যদি কেনাকাটার ক্ষেত্রে মার্চেন্ট একাউন্টে প্রেমেন্ট করে সেখানে চার্জ তুলনামূলক প্রায় ১.৭% কম কাটা হয়। যেখানে ব্যক্তিগত একাউন্ট থেকে কাটা হয়ে থাকে ১.৮৫%

বিকাশ মার্চেন্ট অ্যাকাউন্ট এর অসুবিধা কি?

ইতোমধ্যে আমরা সুবিধার সম্পর্কে জেনেছি। কিন্তু এটা ভুলে গেলে চলবে না প্রত্যেকটা বিষয়ের ভালো এবং মন্দ দুইটি দিক থেকে থাকে। তাই বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর ক্ষেত্রে এটা ব্যতিক্রম নয়। তাই অবশ্যই বেশ কিছু অসুবিধার সম্মুখীন হওয়া লাগতে পারে আপনাকে। সেগুলো হলো:

  • মার্চেন্ট একাউন্ট এর ক্ষেত্রে গ্রাহক হন শুধুমাত্র ব্যক্তিগত একাউন্ট থেকে পেমেন্ট করতে পারবে। যাদের বিকাশ একাউন্ট নেই তারা কখনোই মার্চেন্টে প্রেমেন্ট করতে পারবে না।

  • ব্যক্তিগত একাউন্টে যখন ইচ্ছা ঠিক তখনই টাকা তুলতে পারবেন আপনি কিন্তু অপরদিকে মার্জেন্ট একাউন্টে টাকা তুলতে হলে আপনাকে ব্যাংকের শরণাপন্ন হতেই হবে। কেননা যে মাসে আপনার ব্যাংকে টাকা আসবে তার পরবর্তী মাসে আপনি সেটা তুলতে পারবেন। 

বিকাশ হেল্পলাইন

আপনার যদি বিকাশ মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবা গ্রহণের ক্ষেত্রে কোনো রকম সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় সে ক্ষেত্রে যে কোন মুহূর্তে আপনি যোগাযোগ করতে পারবেন ১৬২৪৭ এই নম্বরে। সেই সাথে ইমেইল করতে পারবেন, sapport@bkash.com এই ঠিকানায়।

পরিশেষে: তো পাঠক বন্ধুরা, আশা করছি আমাদের দেওয়া নিয়মাবলী অনুসরণ করে খুব সহজে আপনি বিকাশ mercent account খুলে ফেলতে পারবেন। তবুও যদি কোন প্রশ্ন থেকে থাকে বা সমস্যার সম্মুখীন হন তাহলে দ্রুত কমেন্ট করে জানান। পরবর্তী যেকোনো আর্টিকেল সম্পর্কে জানতে

 

 

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট চার্জ

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট সুবিধা

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট লিমিট

বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট ক্যাশ আউট চার্জ

বিকাশ মার্জেন্ট একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন

 

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here